"সিংহভাগ শিশু স্কুলে গেলেও নিয়মিত স্কুলে যাওয়া যেন তাদের কাছে স্বপ্নের মতো, মানসম্মত শিক্ষা থেকে তারা অনেকটাই পিছিয়ে।"
আমাদের তারুণ্যের উচ্ছ্বাস-উদ্দীপ না,
সাহসী পদক্ষেপ সর্বদা চলার সাথী। আজ (October 29 ,2015) বিকেল ৩.০০টা থেকে প্রায় ৫.৩০ পর্যন্ত
রংপুর কেরানীপাড়া গাড়ওয়ানটাড়ীর পাঁচকন্নি বস্তিতে আমাদের ক্যাম্পিং
পরিচালনা করি। "পেইস" টিমের রংপুর শাখার ১২ সদস্যের একটি দল প্রায় ৪৫ টি
বাড়ির শিশুদের ওপর কার্যক্রম পরিচালনা করে।
"Camping on children justify
of PACE Kids School and victory festival with little wonder" নামের
প্রযেক্টি প্রায় তিনটি জেলার শিশুদের ওপর করা হচ্ছে। আজকে ক্যাম্পিং এর
দ্বিতীয় ধাপ ছিল।
শিশুদের সম্পর্কে পরিপূর্ণ তথ্য (নাম,
অভিভাবকের নাম, বর্তমান ঠিকানা, যোগাযোগ এর নাম্বার ইত্যাদি), স্কুল নিয়মিত
যায় কিনা, তাদের লেখাপড়ার মান, কোন স্কুল এবং কোন ক্লাসে পড়ে, বাসার সময়
কীভাবে কাটায়, পরিবারের অভিভাবকদের আয়ের উৎস, জীবনযাত্রার মান ইত্যাদি
সম্পর্কে তথ্যাদি নেয়া হয়। কর্মক্ষম বেকার ব্যক্তিদের ক্ষুদ্র
ব্যবসা/কর্মের ব্যাপারে আশ্বাস দেয়া হয়। এসময় গল্প/কবিতা/ পাঠ্য বই এবং খাবার বিতরণ করা হয়। তাদের বাঁধ ভাঙা হাঁসি আবারো সবার মন কাড়ল।
ধন্যবাদ, পেইস পরিবারের সকল সদস্যকে তাদের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য।
দেশের পিছিয়ে পড়া মানুষকে নিয়ে ভাবার দ্বায়িত্ব আপনার, আমার সকলের। সমাজসেবক হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবে এগিয়ে যাওয়া সকলের উচিৎ।
"পেইস" পরিবারের সদস্যদের সম্পর্ক কতটা আন্তরিক তা আপনারা ভার্সুয়াল
জীবনের ছবি দেখে বুঝতে পারবেন না। পরিবারের সদস্যরা যেমন ভাই-বোনের মতো
তেমনি উপদেষ্টা পরিবারের সদস্যরা অভিভাবকদের মতো। আসুন হাতে হাত রেখে এগিয়ে
যাই।
শুধু বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষার্থী নয় যে কোন কলেজ বা হাই স্কুল পড়ুয়া ছাএ/ছাএী আমাদের সাথে যুক্ত হতে পারে।
সকলকে ধন্যবাদ।
সকলকে ধন্যবাদ।